প্রথম প্রজন্ম (১৯৪০-১৯৫৬): ভ্যাকুয়াম টিউব
·ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো।
·আকারে বিশাল এবং অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হতো।
·প্রচুর তাপ উৎপন্ন করত এবং কম নির্ভরযোগ্য ছিল।
·মেশিন ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হতো।
·উদাহরণ: ENIAC, UNIVAC।
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৬-১৯৬৩): ট্রানজিস্টর
·ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়।
·আকারে ছোট, দ্রুততর এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী।
·অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ এবং উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ব্যবহৃত।
·তাপ উৎপন্ন কম এবং বেশি নির্ভরযোগ্য।
·উদাহরণ: IBM 1401, IBM 7090।
তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৪-১৯৭১): ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC)
·ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার শুরু হয়।
·আকারে আরও ছোট, দ্রুত এবং শক্তি সাশ্রয়ী।
·মাল্টি-প্রোগ্রামিং এবং অপারেটিং সিস্টেমের উন্নয়ন।
·কম্পিউটারের ব্যয় কমে যায়।
·উদাহরণ: IBM System/360।
চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১-বর্তমান): মাইক্রোপ্রসেসর
·মাইক্রোপ্রসেসর প্রযুক্তির ব্যবহার।
·পারসোনাল কম্পিউটারের উত্থান।
·গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) এবং ইন্টারনেটের প্রসার।
·বহনযোগ্য, দ্রুত এবং সহজলভ্য।
·উদাহরণ: Intel 4004, IBM PC।
পঞ্চম প্রজন্ম (বর্তমান ও ভবিষ্যৎ): কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)
·কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, এবং রোবটিক্সের ব্যবহার।
·স্বয়ংক্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বড় ডেটা বিশ্লেষণ।
·কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এবং IoT প্রযুক্তির উদ্ভাবন।
·উদাহরণ: AI সিস্টেম, কোয়ান্টাম কম্পিউটার।