১. দ্রুতগতি (Speed):
কম্পিউটার সেকেন্ডের ভগ্নাংশে জটিল কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
২. নির্ভুলতা (Accuracy):
কম্পিউটার প্রোগ্রামের ভিত্তিতে নির্ভুল ফলাফল প্রদান করে।
৩. মাল্টিটাস্কিং (Multitasking):
একাধিক কাজ একই সঙ্গে সম্পন্ন করতে পারে।
৪. স্বয়ংক্রিয়তা (Automation):
একবার প্রোগ্রামিং করা হলে নিজে থেকেই কাজ করতে পারে।
৫. স্টোরেজ ক্ষমতা (Storage Capacity):
বৃহৎ পরিমাণ তথ্য সঞ্চয় ও দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে পারে।
৬. যোগাযোগ (Connectivity):
ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে তথ্য বিনিময় করতে সক্ষম।
৭. উন্নয়নশীলতা (Upgradability):
নতুন প্রযুক্তি ও সফটওয়্যার যুক্ত করে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়।
৮. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence):
অনেক আধুনিক কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এআই ব্যবহার করে।