অধ্যায়-২

আধুনিক ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রকারভেদ
কম্পিউটারের প্রকারভেদ

১. কাজের প্রক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে:

অ্যানালগ কম্পিউটার:

অবিচ্ছিন্ন তথ্য (continuous data) প্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ: স্পিডোমিটার, ভোল্টমিটার।

ডিজিটাল কম্পিউটার:

ডিজিটাল ডেটা বা সংখ্যাগত তথ্য প্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ: ডেস্কটপ, ল্যাপটপ।

হাইব্রিড কম্পিউটার:

অ্যানালগ এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে তৈরি।

উদাহরণ: হাসপাতালের মনিটরিং সিস্টেম।

২. ক্ষমতা এবং আকার অনুযায়ী:

সুপার কম্পিউটার:

বিশ্বের দ্রুততম এবং শক্তিশালী কম্পিউটার।

উদাহরণ: Fugaku, Summit।

মেইনফ্রেম কম্পিউটার:

বড় প্রতিষ্ঠান এবং ডাটাবেস পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ: IBM z15।

´মিনিকম্পিউটার:

মেইনফ্রেম এবং মাইক্রোকম্পিউটারের মধ্যে মধ্যবর্তী ধরণ।

উদাহরণ: PDP-11।

মাইক্রোকম্পিউটার:

আকারে ছোট, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য তৈরি।

উদাহরণ: ডেস্কটপ, ল্যাপটপ।

৩. মাইক্রোকম্পিউটারের প্রকারভেদ:

ডেস্কটপ কম্পিউটার:

oস্থায়ীভাবে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা।

ল্যাপটপ:

oবহনযোগ্য, ব্যাটারি চালিত পারসোনাল কম্পিউটার।

নেটবুক:

oহালকা ওজনের এবং ছোট ল্যাপটপ, মূলত ইন্টারনেট ব্রাউজিং-এর জন্য।

ট্যাবলেট:

oটাচস্ক্রিন ভিত্তিক কম্পিউটার।

oউদাহরণ: iPad, Samsung Tab।

পামটপ:

oপকেটে বহনযোগ্য ছোট কম্পিউটার।

oউদাহরণ: PalmPilot।

´

1 thought on “অধ্যায়-২”

Leave a Comment

Scroll to Top